a KABIWALAS আমার পতিরে বোলো! দেশের ভূপতি বসন্ত। যদি সে রৈল দেশান্তর, কে দিবে রাজার কর হবে কি কোকিল-রবে প্রাণান্ত ॥ সেত জানেন! খতু বসন্ত কেমন ছুরন্ত। অঙ্গে দে কর বলেদে কর। বলি সর ওরে পঞ্চশর আমাদের ঘরেতে নাই ঘর ॥ মদন যে করে করের তরে, এমন আর কে করে ওরে সাধে কি কোরেছে শিব শাপান্ত ॥ ভাষ্যে রেখে মদন রাজ্যে, সই, কান্ত গেল দেশান্তর সজনি, দিবা রজনী বিরহে দহে কলেবর ॥ আমার যেমন কপাল পোড়া তেমনি সই হরকোপে এ অনঙ্গের সব্বাঙ্গ পোড়া মদন সেই পোড়ার ভয়েতে পুরুষকে ধরেনা সই এসে কামিনীর কাছে হোলো রুতাস্ত ॥ আমি সাধে কি বিষাদে রয়েছি। কোরে না বুঝে লোভ শেষ পেয়ে ক্ষোভ বলি কাকে চোখে দেখে ঠকেছি। যেমন মতস্যমাংসভোগী হয়েছিল জন্ব,কী তুই কি আমার ভাগ্যে এখন সেইটে ঘটালি। 375 তোরে ভালবেসেছিলাম বোলে কিরে প্রাণ আমার দুকুল মজালি ॥ আমার প্রাণনাথের স্বভাব ভাল নয়, কুটিল হৃদয় যেন বিষধর । নিজ রসাভাসে দংশে এসে যদি সই জলে মর্ধ নিরন্তর ॥ There is also sometimes a tendency to elaborate didae- tie or symbolical form of expression.' Pritigiti, pp. 74-75; Saiwit-sar-samgraha, vol. p. 1010, This didactic tendency the Kabiwalas probably got from the writers devotional songs, who from Ramprasad downwards often of the
Page:History of Bengali Literature in the Nineteenth Century.djvu/399
This page needs to be proofread.